===========
ভাষা
ডুমুরিয়া উপজেলার ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। তাছাড়া অনেত মানুষ আঞ্চলিক ভাষার ব্যবহারও করে। নড়াইল, ফরিদপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার ভাষার সাথে এই উপজেলার ভাষার বেশ মিল রয়েছে।
যেসব সরকারী সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা এ উপজেলায় কাজ করছে সেগুলো হলোঃ
* উপজেলা শিল্পকলা একাডেমী,
* বাংলাদেশ শিশু একাডেমী
যেসব বে-সরকারী ও স্থানীয় সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা এ উপজেলায় কাজ করছে সেগুলো হলোঃ
* উদীচী শিল্পগোষ্ঠি, ডুমুরিয়া।
* রংধনু গ্রুপ থিয়েটার, ডুমুরিয়া।
* চারুবসু শিল্প একাডেমী, ডুমুরিয়া।
এ ছাড়া ও এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন কাজ করছে।
সাহিত্য-সংস্কৃতি
কোন এলাকার সংস্কৃতির মাঝে ঐ এলাকারব্যক্তি-পরিবার-গোত্র-সমাজ তথা জাতির চরিত্র ফুটে ওঠে। সেজন্যই সংস্কৃতিহলো জাতির দর্পন। ডুমুরিয়া উপজেলা সাংস্কৃতিক ভাবে সমৃদ্ধ। এই উপজেলারমানুষ সাধারণভাবে অসাম্প্রদায়িক, শান্তিপ্রিয় এবং অতিথি পরায়ন। প্রাচীনকালহতে খেলাধুলা-সাহিত্য-গীত-চিত্রকলা ইত্যাদি চর্চার জন্য এই উপজেলা সুবিদিত।
ডুমুরিয়া উপজেলার সাংস্কৃতিক অঙ্গনেনাটক-যাত্রা-নৃত্য-সঙ্গীত-আবৃত্তি আয়োজিত হয়। উল্লেখযোগ্য লোকজ উৎসবেরমধ্যে রয়েছে মেলা-পার্বণ-জারি গান-নৌকা বাইচ-ষাড়ের লড়াই ইত্যাদি। ক্রিড়ারমধ্যে রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, হ্যান্ড বল, হা-ডু-ডুইত্যাদি খেলা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস